শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
মাদকবিরোধী প্রচার চালিয়ে চূড়ান্ত মুক্তি পাচ্ছেন ১২ আসামি

মাদকবিরোধী প্রচার চালিয়ে চূড়ান্ত মুক্তি পাচ্ছেন ১২ আসামি

মাদকবিরোধী প্রচার চালিয়ে চূড়ান্ত মুক্তি পাচ্ছেন ১২ আসামি
মাদকবিরোধী প্রচার চালিয়ে চূড়ান্ত মুক্তি পাচ্ছেন ১২ আসামি

অনলাইন ডেস্ক: ‘মাদককে না বলুন, সুস্থ জীবন যাপন করুন’ এই প্রচার চালানোসহ কয়েকটি শর্ত ঠিকঠাক মানায় চূড়ান্তভাবে মুক্তি পেতে যাচ্ছেন মাদক মামলার ১২ আসামি।

আসামিরা প্রবেশনকালে আদালতের নির্দেশনা মতো জীবন পরিচালনা করায় গতকাল বুধবার জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন প্রবেশন অফিসার। এর আগে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে ১২ আসামিকে নিয়ে দিকনির্দেশনামূলক সভা হয়।

প্রবেশন অফিসার সাজ্জাদ পারভেজ জানান, আলাদা মাদক মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর ওই ১২ আসামিকে কারাগারে না পাঠিয়ে এক বছরের প্রবেশনে (পরীক্ষাকাল) মুক্তি দিয়েছিলেন আদালত।

গত এক বছর তাঁরা মাদক সেবন ও বিক্রি থেকে বিরত থেকে মাদকবিরোধী নানা কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী বনজ ও ফলদ গাছ লাগিয়েছেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দানও করেছেন।

প্রবেশন অফিসার বলেন, ‘চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ায় শিগগিরই তাঁরা মামলা থেকে মুক্তি পেয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবেন। তাঁদের আর আদালত প্রাঙ্গণে ঘুরতে হবে না। এসব কাজে পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শদান ছাড়াও তাঁদের সরকারিভাবে সহায়তা করা হয়েছে, যা ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। ’

আদালত সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর তাঁদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাঁদের ছয় মাস থেকে শুরু করে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিলেন।

ওই সময় আসামিরা নিজের দোষ স্বীকার করে সংশোধন হওয়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য আদালতের কাছে আবেদন করেন। তখন জীবনের প্রথম অপরাধ বিবেচনায় তাঁদের কারাগারের দাগি আসামিদের সংস্পর্শে না রেখে শর্ত সাপেক্ষে নিজ বাড়িতে থেকে সংশোধন হওয়ার সুযোগ দেন আদালত।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply